বৃহস্পতিবার, ২ অক্টোবর, ২০১৪

মহাভারতের কথা

প্রথম কাহিনী – পান্ডু, কুন্তী ও মাদ্রী

হস্তিনাপুরের মহারাজ কৌরবপতি পান্ডু ছিলেন মহারাজ বিচিত্রবীর্যের পুত্র । যদিও বিচিত্রবীর্যের ঔরসজাত পুত্র তিনি ছিলেন না । নিঃসন্তান অবস্থায় মহারাজ বিচিত্রবীর্যের মৃত্যু ঘটলে ভীষ্ম এবং সত্যবতীর ইচ্ছায় মহর্ষি ব্যাসদেব তাঁর মাতা অম্বালিকার গর্ভাধান করেন। ব্যাসদেবের উৎকট রূপ দেখে মিলনের সময়ে ভয়ে অম্বালিকার গাত্রবর্ণ হলুদ হয়ে গিয়েছিল তাই জন্মের পর মহারাজ পান্ডুরও গাত্রবর্ণ হলুদ হল এবং বাল্যকাল থেকেই তাঁর শরীর স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো ছিল না।
পান্ডুর জ্যোষ্ঠ ভ্রাতা ধৃতরাষ্ট্র জন্মান্ধ ছিলেন বলে ভীষ্ম পান্ডুকেই হস্তিনাপুরের মহারাজ করলেন । যথাকালে মহারাজ পান্ডু বিবাহযোগ্য হলে ভীষ্ম তাঁর বিবাহের আয়োজন করলেন । মহারাজ কুন্তীভোজের পালিতা কন্যা পৃথা যাঁর অপরনাম কুন্তী তিনি মহারাজ পান্ডুকে স্বয়ংবর সভায় পতিরূপে বরণ করলেন। সুন্দরী কুন্তীকে পত্নীরূপে পেয়ে মহারাজ পান্ডু বড়ই খুশী হলেন।
ভীষ্ম পান্ডুর আর একটি বিবাহ দেওয়ার ইচ্ছায় মদ্রদেশের রাজা শল্যের কাছে গিয়ে তাঁর ভগিনীকে পান্ডুর জন্য প্রার্থনা করলেন । পণের বিনিময়ে শল্য তাঁর সুদেহী দীর্ঘাঙ্গী রূপসী ভগিনী মাদ্রীকে মহারাজ পান্ডুকে সম্প্রদান করলেন।
দুজন সুন্দরী যুবতী স্ত্রীর স্বামী হয়েও মহারাজ পান্ডু তাঁর স্ত্রীদের দেহস্পর্শ করলেন না। এমন নয় যে তাঁর স্ত্রীদের প্রতি যৌনআকর্ষণ ছিল না । তিনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে নিজেকে প্রমান করার পরই তিনি পত্নীদের সম্ভোগ করবেন।
ছোটবেলা থেকে তাঁর পান্ডুবর্ণ এবং খারাপ স্বাস্থ্যের কারনে অনেকেই তাঁকে হীন জ্ঞান করতেন। এরপর ধৃতরাষ্ট্রের অন্ধত্বের ফলে তিনি যখন সিংহাসনের অধিকার পেলেন তখন তাঁর কেবলি মনে হত নিজ যোগ্যতায় নয় তিনি কেবল ভাগ্যবশতঃ সিংহাসন লাভ করেছেন। তিনি নিজের বীরত্ব দেখিয়ে রাজা হওয়ার যোগ্য বলে প্রমান করতে চাইছিলেন ।
দুটি বিবাহের অল্পকাল পরেই মহারাজ পান্ডু সৈন্যসামন্ত নিয়ে দেশজয়ে নির্গত হলেন । তারপর প্রায় বৎসরাধিক কাল ধরে তিনি বহুদেশ জয় করলেন এবং বহু ধনসম্পত্তি আহরন করলেন। সকলেই তাঁর বীরত্ব দেখে আশ্চর্য হল এবং বলতে লাগল যে মহারাজ পান্ডু সত্যিই রাজা হওয়ার যোগ্য ।
সেনাশিবিরে থাকাকালীন মহারাজ পান্ডু প্রতি রাত্রে একাকী শয্যায় তাঁর নববিবাহিত পত্নীদের কথা চিন্তা করতেন। কুন্তী আর মাদ্রী দুজনেই অপরূপ সুন্দরী এবং সর্বদিক থেকেই কৌরব বংশের রানী হওয়ার যোগ্য।
কুন্তী খুবই নরমস্বভাবী, মিষ্টভাষী এবং মমতাময়ী । এইরকম নারীর কাছেই পুরুষরা তাদের আশ্রয় খোঁজে। তার চক্ষুদুটি বিশাল ও স্বচ্ছ সরোবরের মত গভীর। নিখুঁত নাসা এবং রসালো লাল ওষ্ঠদুটি তাকে করে তুলেছে খুবই আকর্ষনীয়। কুন্তীর স্তনদ্বয় গোলাকার এবং নত ঠিক যেন নিটোল দুটি বেলফল। গাত্রবর্ণ ননীর মত সাদা এবং ত্বক উজ্জ্বল। কুন্তী নাতিদীর্ঘা এবং তার শরীরের সবথেকে আকর্ষনীয় স্থান সরু কোমরের নিচে গুরু নিতম্বটি।
অপরদিকে মাদ্রীর দেহসৌন্দর্য ভিন্ন প্রকারের । সে দীর্ঘাঙ্গী এবং তার গাত্রবর্ণ বর্ষার মেঘের মত ঈষৎ ঘন। নিতম্ব অবধি ছড়ানো ঘন কালো কেশরাশি তার সৌন্দর্যকে করে তুলেছে রহস্যময় । প্রবল যৌন আবেদনময়ী এই নারীর হস্ত এবং পদযুগল দীর্ঘ এবং স্তনদ্বয় উচ্চ। মাদ্রীর সুগঠিত নিতম্ব এবং রহস্যময় জঘনদেশ পুরুষের মনে তোলে এক কামনার আলোড়ন।
একাকী শয্যায় শুয়ে শুয়ে মহারাজ পান্ডু নিজের পত্নীদের অনাবৃত যুবতী দেহের কথা চিন্তা করেন । তাঁর পুরুষাঙ্গটি মিলনের আকাঙ্খায় জেগে উঠে জল থেকে তুলে নেওয়া মৎস্যের মত হাঁসফাঁস করতে থাকে।
এরপর যখন তিনি ঘুমিয়ে পড়েন তখন স্বপ্নেও তাঁর দুই স্ত্রী দর্শন দেয় । পান্ডু নিজেকে আবিষ্কার করেন পাখির কূজন এবং নদীর জলের কলকল শব্দে মুখরিত একটি অরন্যে ঢাকা পর্বত উপত্যকায়। সঙ্গে তাঁর দুই সুন্দরী পত্নী। মহারাজ অবাক হয়ে লক্ষ্য করেন তাঁরা তিনজনেই সম্পূর্ণ উলঙ্গ। অনতিবিলম্বে মহারাজ সেই স্বর্গ্য উদ্যানতুল্য অরন্যের নরম কচি শিশিরমাখা ঘাসের উপর পত্নীদের নিয়ে শয়ন করেন এবং তাদের আদরে সোহাগে ভরিয়ে তোলেন।
কিছু সময়ের মধ্যেই মহারাজ পান্ডু স্বপ্নেই স্ত্রীদের সাথে রতিক্রিয়া শুরু করেন। তিনি ঘাসের উপর চিত হয়ে শুয়ে থাকেন এবং মাদ্রী তাঁর কোমরের উপর অশ্বে চড়ার মত করে আরোহন করে। তাঁর দীর্ঘ লিঙ্গটি মাদ্রীর কোমল যোনিতে প্রবেশ করে এবং মাদ্রী খুশিতে শিৎকার দিয়ে ওঠে।
আর কুন্তী, সেও আর অপেক্ষা করতে না পেরে নিজের কুঞ্চিত কেশে আবৃত সুগন্ধী স্ত্রী অঙ্গটি মহারাজের মুখের কাছে নিয়ে আসে । পান্ডু সেটিকে চুম্বন করেন এবং সেটিকে জিহ্বা দ্বারা লেহন করতে থাকেন।
এর খানিক বাদে মাদ্রী তাঁর দেহ থেকে নেমে যায় এবং কুন্তী তার স্থানে আরোহন করে। পান্ডুর দীর্ঘ লিঙ্গটি কুন্তীর কোমল যৌনাঙ্গে স্থানলাভ করে ধন্য হয়। এই যৌনআসনে মাদ্রী আর কুন্তী দুজনেই সঙ্গম করার পর মহারাজ পান্ডু তাঁর বুকের নিচে মাদ্রীকে নিয়ে সম্ভোগ করতে থাকেন।
মাদ্রী তার দুটি দীর্ঘ পদযুগল দিয়ে মহারাজের কোমর আলিঙ্গন করে। মহারাজের লিঙ্গটি জোরে জোরে মাদ্রীর আঁটোসাঁটো যোনিটিতে ওঠানামা হতে থাকে। মহারাজ চোখ বন্ধ করে এই স্বর্গ সুখ অনুভব করতে থাকেন আর কুন্তী তাঁর পৃষ্ঠদেশ ও নিতম্বে তার কোমল হাত বুলিয়ে দিতে থাকে।
মাদ্রীকে তৃপ্ত করার পর মহারাজ পান্ডু এবার মহারানী কুন্তীকে তাঁর বক্ষের নিচে টেনে নেন এবং তার পেলব মসৃণ যোনিতে নিজের লিঙ্গ প্রবেশ করান। তারপর তীব্র কামলালসায় মহারাজ কুন্তীকে সম্ভোগ করে যেতে থাকেন । তাঁদের সঙ্গমের মিলিত শিৎকার পাখির কূজন আর নদীর জলের কলরবকে ছাপিয়ে যায় । বৃক্ষচূড়ায় বসে থাকা শাখামৃগ আর হনুমানরা আশ্চর্য হয়ে তাঁদের এই যৌনকর্ম দেখতে থাকে।
মাদ্রী প্রথমে মহারাজের নিতম্ব এবং তারপর তাঁর অণ্ডকোষদুটি লেহন করতে থাকে । পরিশেষে মাদ্রী সব সঙ্কোচ ভুলে পান্ডু আর কুন্তীর লিঙ্গ এবং যোনির মিলনস্থলটিও নিজের কোমল জিহ্বা দিয়ে লেহন করতে থাকে।
এরপর ঘনিয়ে আসে সেই পরমক্ষণ। তীব্র মিলনের শেষে মহারাজ পান্ডু কুন্তীর তৃষ্ণার্ত যোনিতে তীব্রগতিতে তাঁর পুরুষরস নিক্ষেপ করেন। কিন্তু এই সময়েই হঠাৎ মহারাজ পান্ডুর নিদ্রা ভঙ্গ হয় এবং তাঁর দুই সুন্দরী উলঙ্গ স্ত্রী শূণ্যে মিলিয়ে যায় । মহারাজ অবাক হয়ে দেখেন তিনি অরণ্যের তৃণের উপর নয় তাঁর সেনাশিবিরের শয্যায় শুয়ে আছেন এবং তাঁর লিঙ্গটি থেকে গরম বীর্যের স্রোত তাঁর পোশাক ভিজিয়ে দিয়েছে।
মহারাজ স্বপ্নভঙ্গ হওয়ায় বেশ নিরাশ হন । এখনও মাদ্রীর যোনিতে বীর্যপাত করা বাকি ছিল । কিন্তু তারপরেই তাঁর মনে পড়ে রাজধানীতে ফেরার আর দেরি নেই । আর তারপর এই স্বপ্ন সহজেই সত্যি হতে পারে

২টি মন্তব্য:

  1. ১০০% দেশী মেয়েদের ব্যক্তিগত জীবনের আসল ছবি ( এডিটিং ছাড়া ), দেশীয় মেয়েদের মোবাইল নম্বর,যৌনতার রগরগে বর্ণনা সহ ১০০০ ও বেশী চটি গল্পের সংগ্রহ সেই সাথে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর টিপস, মোবাইল ও কম্পিউটার এর জন্য সেক্স গেম ডাউন-লোড, ইন্টারনেট জগতে নতুন দের জন্য অনলাইনে থেকে সহজে টাকা আয় করার বিভিন্ন উপায়। এক কথায় www.shootsexy.com এমন একটি যৌন বিনোদন এর সাইট যেখানে আপনি পাচ্ছেন যৌন আনন্দ বিনোদন এর সবকিছু সাথে সহজে টাকা আয়ের পদ্ধতি। এখানে ক্লিক করুন।

    উত্তরমুছুন